দ্রুতগতিতে চলমান এই পৃথিবীতে সকলের শারিরীক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা অধিক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। করোনা পরবর্তী সময়ে সকলের মধ্যে সুস্থ জীবনধারা নিয়ে কিছুটা সচেতনতা তৈরী হয়েছে। এই সচেতনতা যেমন আরও বেশি বাড়াতে হবে তেমনি সুস্থ জীবনধারা জন্য প্রয়োজনীয় নানা পণ্য ও সেবাও নিশ্চিত করতে হবে। এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে তিন তরুণ উদ্যোক্তা; প্লাটফর্মটির নাম ‘হেলদি লিভিং বিডি’। ওয়েবসাইট healthylivingbd.com-তে যেমন নানা সুস্থ জীবনধারার জন্য প্রয়োজনীয় অর্গানিক খাবার, প্রাকৃতিক পণ্য, নারী স্বাস্থ্য, বাচ্চার স্বাস্থ্য, ব্যায়াম, আয়ুর্বেদিক ইত্যাদি নানা পণ্য পাওয়া যাচ্ছে, তেমনি মানসিক স্বাস্থ্য সেবাসহ ইয়োগা, মেডিটেশন, ডেন্টাল হেলথ, ফিটেনেস সেবা পাওয়া যাচ্ছে।
মোঃ হুমায়ুন কবির সুমন, ম্যানেজার, প্রোটিম্যাক্স ইন্টারন্যাশনাল, IPPE USA তে অংশগ্রহণ করেন।
আবুল বাশার মিরাজ, (বাকৃবি) প্রতিনিধি: দেখতে হুবুহু দেশী মুরগীর মতো কিন্তু গ্রোথ (উৎপাদন) ব্রয়লার বা বিদেশী কোন জাতের মুরগীর মতোই। এমন জাতের মুরগী উদ্ভাবন করেছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গবেষকরা। এই মুরগীই এবার ছড়িয়ে গেছে সারাদেশে। এ মুরগী পালন করে সফল হয়েছেন অনেকে খামারী। মাত্র ৪০-৪২ দিনে এ মুরগীর ওজন ১ কেজি ছাড়িয়ে যায়। সারাদেশের মতো সিরাজগঞ্জেও জনপ্রিয় উঠেছে এ মুরগী। এ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলার আঙ্গারু গ্রামের মানুষের কাছেও এই মুরগী বাউ মুরগী নামেই পরিচিত। ইতিমধ্যে তাদের কাছে নতুন আস্থার জায়গা তৈরি করেছে নতুন এ জাতের মুরগী। শুধু আঙ্গারু গ্রামেই ৩০ টির এর অধিক খামারে পালন করা হচ্ছে বাউ মুরগী।
মুরগির আরামদায়ক বিছানাকে বলা হয় লিটার । আমাদের দেশে প্রচলিত কিছু লিটার ঃ
ত’ষ, কাঠের গুড়ো, শুকনো আখের ছোবড়া, বালু। এদের মধ্যে সর্ব উত্তম হলো তুষ। কাঠের গুড়া ব্যবহার করলে মুরগির ব্রæডার নিউমোনিয়া হওয়ার সম্ভাবনা আছে, সে ক্ষেত্রে কাঠের গুড়ার সাথে চূর্ণ করা তুঁতে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। বালু ব্যবহার করলে ন্যাকরোটিক এন্টারাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। আমাদের দেশে দক্ষিণ পশ্চিম এলাকায় বালুর প্রচলন আছে। বিশেষ করে খুলনা সাতক্ষীরা এবং যশোর এলাকায়। আমাদের দেশে ৮০% খামারি তুষকে লিটার হিসেবে ব্যবহার করে। শীতকালে সাধারণত তুষ ৪ ইঞ্চি পুরা দিতে হয়, গরমকালে দুই ইঞ্চি হলেই চলে।
ডা মো মুস্তাফিজুর রহমান পাপ্পু: সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে মোটামুটি সপ্তাহ দুয়েক এর ছুটি পাওয়া যায়। আর ফল সেমিস্টারের পরে সেটা আরো কিছুদিন হয়ে যায়। এবারের ছুটিতে কোথাও না কোথাও যাওয়ার প্লান করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা করি। যেহেতু আমি মায়ামি থাকি, তাই এর আশে পাশে দর্শনীয় কিছু স্পট নিয়ে আলাপ হল। অভি ভাই হটাত করেই আমেরিকার সর্বদক্ষিনের স্থান ভ্রমণের প্রস্তাব দিল। সাথে সাথেই গুগল মামার কাছে চলে গেলাম। মামাও ইংগিত দিল,
বাংলাদেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রাণিসম্পদ খাতের অবদান ১.৯ শতাংশ যার পরিমাণ দাড়ায় ৬৭ হাজার কোটি টাকারও বেশী। উল্লেখ্য, এখাতে প্রবৃদ্ধির হার ৩.১ শতাংশ। কৃষি প্রধান অর্থনীতির মোট কৃষিখাতের প্রায় ১৭ ভাগ অবদান প্রাণিসম্পদের। যার ফলশ্রুতিতে, বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ খাত তাঁর লক্ষ্য “সকলের জন্য নিরাপদ, পর্যাপ্ত ও মানসম্মত প্রাণিজ আমিষ সরবরাহ নিশ্চিতকরণ”-এ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে।
“উদাহরণস্বরূপ, স্বাধীনতা-উত্তর ১৯৭১-৭২ অর্থবছরে দেশে দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন ছিল যথাক্রমে ১০ লক্ষ মেট্রিক টন, ৫ লক্ষ মেট্রিক টন এবং ১৫০ কোটি যা পঞ্চাশ বছরে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে প্রায় ১৩১ লক্ষ মেট্রিক টন, ৯৩ লক্ষ মেট্রিক টন এবং ২৩৩৫ কোটিতে।”